সাফল্যের অগ্রযাত্রায় কুষ্টিয়ার মাটি ও মানুষের জনপ্রিয়, জননন্দিত নেতৃত্ব: খন্দকার জয়

প্রকাশ: ১ বছর আগে

নিউজডেক্সঃ

বর্তমান সরকার স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে ক্ষুধা ও দারিদ্রমুক্ত স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার ঘোষণা দিয়েছেন। সেই অঙ্গীকার নিয়ে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কুষ্টিয়া-৩ সদর আসনে নির্বাচনে কুষ্টিয়ার আপাময় জনসাধারণের দোয়া ও ভালবাসা নিয়ে এগিয়ে চলতে চাই। কুষ্টিয়া শহরের কোর্টপাড়ায় ঐতিহাসিক পরিবারের জনদরদী একজন নীতিনিষ্ঠ আকুতোভয় দেশ প্রেমিক, বিগত দিনে দেশের ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটে রাষ্ট্রীয় সর্বোচ্চ আসনে অধিষ্ঠিত হয়ে দেশ ও জনগনের সেবাই সুনামের সহিত প্রশংসিত হয়ে জীবন উৎসর্গ করছেন তার পরিবারের অভিভাবকদ্বয়রা, বাংলাদেশের সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক অঙ্গনে প্রখ্যাত, খ্যাতিমান এই সুনামধন্য পরিবারের যোগ্য উত্তরসূরী, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও স্বাধীনতার মূল্যবোধে উদ্ভাসিত আলোকিত সময়ের উপযোগী কৃতি সন্তান খন্দকার মাহাতাবুল হক জয়। ৮০ দশকে স্কুল জীবনে ছাত্র থাকা অবস্থায় ছাত্রলীগের রাজনীতির মাধ্যমে ১৯৯০ সালের ৬ই ডিসেম্বর স্বৈরশাসক এরশাদের বিরুদ্ধে রাজপথে সক্রিয় থেকেছেন। ১৯৯১ সালের বিএনপির দুঃশাসন এর বিরুদ্ধে এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে রাজপথে সক্রিয় থেকে ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত ছাত্রলীগকে নেতৃত্ব দিয়েছেন। ১৯৯৩ সালে কুষ্টিয়ায় বঙ্গবন্ধু কিশোর সংসদ গঠন করেন। সেই সময়ে আজকের প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা কুষ্টিয়ায় এসে সেই অফিস উদ্বোধন করেন। তৎকালীন সময় ২০ শে সেপ্টেম্বর ১৯৯৪ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে খুলনা থেকে সৈয়দপুর পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী জননেত্রীর সঙ্গে সফর করেন এবং সেই যাত্রায় ঘটনাক্রমে ঈশ্বরদীতে আহত হলে তখনকার দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতারা নাজির আহম্মেদ, মৃনালকান্তি দাস, বাহাউদ্দিন নাসিম তাকে সমবেদনা জানান। ২০০৭ সালে যখন জননেত্রী শেখ হাসিনাকে লন্ডন থেকে লাদেশে যাওয়ার জন্য বাধা দেওয়া হয়েছিল তখন তিনি লন্ডন ইউকে আওয়ামীলীগের সাথে আন্দোলনে সবসময় সক্রিয় ছিলেন। দেশে ও বিদেশে বিভিন্ন রাজনীতিক প্রেক্ষাপটে আন্দোলন সংগ্রামে সক্রিয় থেকে রাজপথের লড়াকু সৈনিকে ভূমিকা রেখেছেন, বর্তমান প্রেক্ষাপটে সেই ধারাবাহিকতায় আজ তিনি নর্দান আয়ারল্যান্ড, ইউকে আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক ও ইউনাইটেড কিংডম (বর্তমান) এক্সিটার ও কর্ণনয়েল, ডেভন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও এক্সিটার বাংলাদেশী কালচার সেন্টার বর্তমান সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন। তৃণমূল থেকে রাজনৈতিক কর্মী, কৈশোর থেকে শরীরের বিন্দু বিন্দু ঘাম বাড়িয়ে মেধা ও মনন দিয়ে এখন সক্রিয় রাজনৈতিক অঙ্গনে প্রতিষ্ঠিত, রাজনীতিতে ডোরের উদীয়মান কুসুমিত সূর্য, জীবনের ঝুঁকি নিয়ে সকল শ্রেণী পেশার মানুষের জীবন জীবিকার খবর রেখেছেন। মেহনতী মানুষের কন্ঠের ভাগ নেওয়ার ফেরিওয়ালা। বিশ্বব্যাপী মহামারী ডাইরাস করোনাকালীন সময়ে মৃত্যুর মিছিলে ভয়ংকর দুঃসময়ে জীবনবাজি রেখে মানুষের পাশে থেকে সহযোগীতার হাত বাড়িয়ে দিয়ে আপন কর্মগুণে সুনাম অর্জন করেছেন। সীমাহীন সীমাবদ্ধতা সত্ত্বেও বৃহত্তর স্বার্থে জনগনের কল্যাণে পক্ষপাতহীন নিরপেক্ষভাবে কাজ করেছেন। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও আদর্শে তার অবিচল নিষ্ঠা ও বিশ্বাস বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গবন্ধুর কন্যা দেশরত্ন জননেত্রী শেখ হাসিনার প্রতি তার প্রগাড়তম শ্রদ্ধাবোধ ও আস্থা। একজন নিরহংকারী, রুচিশীল, সংবেদনশীল, ক্লিনইমেজধারী দলমত নির্বিশেষে সবার প্রিয় মুখ, এক সময়ের তুখোড় ছাত্রনেতা, ছাত্র রাজনীতির সুপারস্টার, উন্নয়নের অগ্রনায়ক, বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার দুর্জয় সৈনিক, একজন মেধাবী, দক্ষ, যোগ্য, সৃজনশীল, উদ্ভাবনশীল আগামী প্রজন্ম গড়ে তুলতে আলোক মশালবাহী মৃত্যুঞ্জয়ী সৈনিক খন্দকার মাহাতাবুল হক জয় আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কুষ্টিয়া-৩ সদর আসনে নির্বাচনে অংশ গ্রহণে, আপনাদের দোয়া, সমর্থন ও সহযোগিতা প্রত্যাশী।