মানিকগঞ্জের হরিরামপুর উপজেলার ঝিটকার ঐতিহ্যবাহী হাজারী গুড়ে নেই কোন বিএসটিআই এর অনুমতি ত সিল নেই কোন উৎপাদন ও মেয়াদোত্তীর্ণ ডেট এছারা পরিবেশ অধিদপ্তরের অনু মদোনও কর্মচারী ফিটনেস সার্টিফিকেট ও ফায়ার সার্ভিসের অনুমোদন ছাড়াই বিক্রি হচ্ছেও পেকেজিং হচ্ছেবলে জানিয়েছেন স্থানীয় ভুক্তভোগীরা ।সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে,হাজারী গুড়ের জমজমাট ব্যবসা ও গুড়ের মান নিয়ে হরিরামপুর উপজেলার দৈনিক অভিযোগ বার্তার প্রতিনিধি ও দৈনিক এশিয়া বাণীর মানিকগঞ্জ প্রতিনিধি জিজ্ঞাসা করে জানতে পারে সরকারি অনুমোদন ছাড়াই বিক্রি হচ্ছে হাজারী গুড় ১৬০০-১৭০০ শত টাকায়।এ ছাড়া ও মেয়াদোত্তীর্ণ,পরিবেশ অধিদপ্তরের কোন ধরনের অনুমোদন ছাড়াই বিক্রি হচ্ছে হাজারী গুড় ।আরো জানা গেছে,জেরো পাউডার,রসের ফ্লেবার ও চিনিযুক্তওবিষাক্ত হাইডোছ৷ মিশাইয়ে বিক্রয় করা হচ্ছে। ইহাতে বাজারজাত করার জন্য গুণগত মানের কোন উপকরণ নেই ।এ বিষয়ে ঝিটকা বাজারের ক্ষুদে ব্যবসায়ীরা জানান,তারা বিক্রি করলে এক নাম্বার গুড়,আমরা ক্ষুদে ব্যবসায়ীরা বিক্রি করলে দুই নাম্বার গুড় সহ আমাদের হাজারী গুড়ের সিল নিয়ে ব্যবসা করতে নানা নাশকতামূলক কথা বলে হাজারী পরিবারও বিক্রি করতে বাধা দেয়।বিষয়টি নিয়ে হরিরামপুর উপজেলার ফায়ার সার্ভিসের অফিসার ইনচার্জ জনাব মুজিবুর রহমানকে জিজ্ঞাসা করলে বলে আমাদের কাছ থেকে কোন ধরনের অনুমোদন ছাড়াই বিক্রি হচ্ছে হাজারী গুড় ।