দোয়ারা বাজারে অধিক পরিমাণে অধিক পরিশ্রমে টাইগার মুরগ পালন করেছেন ব্যবসায়ী ইমান আলী

প্রকাশ: ১ বছর আগে

দোয়ারা বাজার সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি।

সুনামগঞ্জের দোয়ারা বাজার উপজেলার বাংলাবাজার ইউনিয়নের কলোনি গ্রামের একজন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী দীর্ঘদিন যাবত টাইগার মুরগ লালন পালন করেছেন, তিনি বর্তমান বাজার দামের চেয়ে খানিকটা কম ধরে দামে বিক্রি করেন। এবং সততার সাথে ব্যবসায় জড়িত হয়ে এখন পর্যন্ত লাভজনক আশানুরূপ সাফল্য অর্জনের দারপ্রান্তে আছেন।

 

টাইগার মুরগ ব্যবসায়ী ইমান আলী বলেন, আমি হালাল ব্যবসা করার জন্য এটা আমার একান্ত ব্যক্তিগত উদ্যোগ, আমি আমার এলাকাসহ বিভিন্ন এলাকায় অল্প আয়ে পাইকারী ও খুচরা বিক্রি করে থাকি, আমার এখান থেকে মুরগ নিয়ে কেউ এখন পর্যন্ত ঠকেনি, এবং কি লাভবান হয়েছেন। টাইগার মুরগ দেখতে যেমনটি সুন্দর টাইগার মুরগির মাংস খেতেও তেমন সুস্বাদু এ পুষ্টিকর।

 

মুরগ ব্যবসায়ী ইমান আলী আরও বলেন, আমার এখন থেকে এই এলাকার মানুষেরা মুরগী নিয়ে বড় বড় অনুষ্ঠান সম্পন্ন করেছেন। এবং আরও কিছু মানুষ আছে নিয়মিত আমার এখন থেকে মুরগী নেন।আমিও উনাদের সাথে ভাল একটা লেনদেন করে থাকি। আমি এইসব মুরগির পিছনে অনেক খাটাখাটুনি করি,অনেক পরিশ্রম ও কষ্টের বিনিময়ে আজকের এই পর্যায়ে আসা, প্রতি মাসে আমার প্রায় অর্ধ লাখ টাকা খরচ গুনতে হয়। আমি ওয়ার্ডারেও মুরগী বাচ্চা দিয়ে থাকি, যদি কাহারো লাগে তাহলে আমার যোগাযোগ করলে দিয়ে দিব। যোগাযোগ নাম্বার, 01743920561,দিয়ে দিছি।

 

ক্রেতা আকবর আলী বলেন, আমি মাঝেমধ্যে এখন থেকে মুরগী কিনে নেই, আমার বউ বাচ্চাকে নিয়ে খাওয়াই, এই মুরগী খেতে খুব মজাদার এবং সুস্বাদু। আমার এসব মুরগী খেতে খুব ভাল লাগে।

 

আরেকজন ত্রেতা নাইমুর রহমান বলেন, আমরা উনার কাছ থেকে অনেক মুরগ নিয়েছি, পিকনিক করেছি,আলহামদুলিল্লাহ খেতে খুব ভাল লেগেছে, এবং কি আমার বিয়ের সময়ও অনুষ্ঠানেও নিয়েছি, প্রয়োজনে আরো নেব।

 

ক্রেতা ক্বারি সিরাজুল ইসলাম বলেন, আমি যখনই চাকুরিতে ছুটি পেয়ে বাড়িতে আসি আসার সময় একটা মুরুগ নিয়ে যাই, আমার স্ত্রী সন্তান কে মাঝেমধ্যেই নিয়ে খাবাই,ভাল লাগে এটা খুবই মজাদার এবং সুস্বাদু।