লেখকঃ ইকবাল আহমেদ লিটন
আয়ারল্যান্ডে অক্টোবর ১২ এবং ১৩ তারিখ ২০২৪ইং লিমেরিকে পাসপোর্ট সার্জারী করেছে।বাংলাদেশ হাইকমিশনার সাইদা মুনা তাসনিম। সত্যিকারে তিনি একজন মুখোশ ধারি জামাত শিবিরের এজেন্ট।
তিনি তরল পদার্থর মতো যে পাত্রে রাখা হয় সেই পাত্রের রোপ ধারন করেন। এতো দিন সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে আপা আপা বলে মুখে ফেনা তুলতেন। ৫ই আগস্ট ২০২৪ ইং তারিখে সরকার পতনের পর তিনি নিজ হাতে বঙ্গবন্ধু ও সাবেক প্রধানমন্ত্রীর ছবি নামিয়ে বলেছিলেন স্বৈরশাসকের পতন হয়েছে এবং বি এন পি জামাত শিবিরের সবাইকে দাওয়াত দিয়ে চা কফি ও ডিনার করিয়ে তাদের সাথে স্বক্ষতা তৈরি করে হাইকর্মিশনার অফিসকে এক আড্ডা খানার অফিস বানিয়েছিলেন পরে অবশ্য তিনি ক্ষমা চেয়েছেন।
৫ই আগস্ট ২০২৪ ইং তারিখ প্রমাণিত হয়েছে তিনি একজন বি এন পি জামাত শিবিরের এজেন্ট। ভাইরে আল্লাহর মাইর দূনিয়ার বাইর। ওনার আশা স্বপ্ন আর পুরন হলো না,,,,,,,,,,,। এই মাসের শেষে ওনাকে বাংলাদেশ চলে যেতে হবে আহা কি মজা?
সত্যি কথা বলতে কি ৫ই আগস্ট ২০২৪ ইং তারিখ না আসলে ,এই ধরনের পা চাটা পট্টিবাজ মুনাফেকিদেরকে দৃশ্য দেখতে পারতাম না। বুজতেও পারতাম না পা চাটা ,পল্টিবাজ ও মুনাফিক কাকে বলে।
দূই দিন আগেও আমাদের কমিনিটিতে সাধু গনেশ মহাজন,দরবেশরা খোলা চিঠি দিয়ে কবিতা ও ছন্দের সুরে লেখেছেন ইমেল করেছেন,কতো না অজানা কথা? কেউবা ছন্দ আবার কেউবা কবিতা লেখে এখনো বেড়াচ্ছেন।
প্রবাদে একটা কথা আছে ,যেথায় সেথায় মিলে বেগুনে শুটকি মিলে,আর যদি কিছু নাই মিলে থোরা থোরা মিলে। এটাই নিয়ম। মূর্ধা কথা তো বুঝতেই পারছেন।।
টাইম মেগাজিন পত্রিকায় প্রকাশিত এই সরকার পতন আন্দোলনে ছয়শত পঁচিশ জন ছাত্র আর তিন হাজার দুইশত বত্রিশ জন পুলিশ মারা গিয়েছে। এরাও তো কারো ভাই কারো সন্তান কারো বাবা কই এদের কথাতো একবার বলা হলো না। এদের উপর লয়েন অফ অডার ছিলো তা হলে কেন তাদের কথা বলা হলো না।
আমিতো আগেই কিছু নাম উল্লেখ করেছি দরবেশ সাধু মহাজন।তারা ৬২৫ জন ছাত্র ভাইদের জন্য গনহত্যার অনুষ্ঠান করে। আয়ারল্যান্ডে।
দেখুন কোনো মৃত্যু কাম্য নয় আমি কোনো মৃত্যুকে সাপোর্ট করি না। কথা হলো ৬২৫ ছাত্র মৃত্যু যদি গনহত্যা হয় তা হলে তিন হাজার দুইশত বত্রিশ জন পুলিশ মারা গিয়েছে কি গনহত্যা নয় তা ছারা ৭.৬২ বুলেট কোথা থেকে আসলো এটা এক মাত্র নেটোর কাছে এটা বাংলাদেশ কোনো পুলিশ আর্মির কাছেও নেই। প্রশ্ন তা হলে কে এনেছ কোথা থেকে আসছে। এ সমস্ত সকল প্রশ্ন সাধু দরবেশ মহজনদের কাছে রইলো।
১৯৭১সালের ত্রিশ লাখ শহিদেরকে এখন পর্যন্ত জাতি সংঘ্য গনহত্যা সিকৃতি দেয় নাই। তা হলে আমি কি প্রশ্ন রাখতে পারি না। আয়ারল্যান্ড সাধু দরবেশ,মহাজনরা কি গনহত্যা কাকে বলে বুজে। বুজে না। যদি বুজতো ত হলে আজ তারা এই ধরনের বৈষম্য বিরোধী কাজ করতো না। যারা সংবিধান মানেন না ব্যাকারনের ভাষা বুজেন না,তাদেরকে আর কি বলার আছে?
“কথায় বলে না পতিতা বোঝে না ধর্ষণ কি,মুশরিক বোঝে না শিরক কি
মুনাফেক বোঝে না ধর্ম কি”
আর মর্ডান বোরখাওয়ালী বোঝে না পর্দা কি।
যখন দেখি তারাই কমিনিটিকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন। তা হলে তাদের কাছ থেকে এই কমিনিটি ভালো কি পাবে। আশা করি সবাই ভালো থাকবেন
আমি কাউকে হার্ড করার জন্য বলি নাই সত্য কথা গুলো তুলে ধরছি। কেউ কষ্ট পেলে দূঃখিত।